রাতারাতি হারাতে হয়েছিল সবকিছু। ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল এক কাপড়ে। কাশ্মীরি পণ্ডিতরা সর্বস্ব হারিয়ে নিজের দেশেই এখন ‘শরণার্থী’। কাশ্মীর থেকে পণ্ডিতদের বিতাড়নের ৩০ বছর পার করল।
টুইটারে সকাল থেকে ট্রেন্ডিং #HumWapasAayenge। ভারত- সহ বিশ্বের বিভিন্নপ্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কাশ্মীর পণ্ডিতরা ভিডিয়োবার্তায় জানালেন, উপত্যকায় আবার ফিরে যাব।
30 years of exile from Kashmir. Let us now pledge that we will return home.
— Rahul Pandita (@rahulpandita) January 17, 2020
[Kashmiri Pandit friends: please record this video statement and put it up with #HumWapasAayenge ] pic.twitter.com/d0PBXx7QRU
১৯৯০ সালের ১৯ জানুয়ারি ধর্মীয় হিংসার কারণে কাশ্মীর ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল পণ্ডিতদের। সেই অধ্যায়ের ৩০ বছর পরেও আর ফিরতে পারেননি তাঁরা। তবে গতবছরেই কাশ্মীর থেকে উঠে গিয়েছে ৩৭০ অনুচ্ছেদ।
Said this in a BBC interview three years back. And I am saying it again #HumWapasAayenge#Shikara pic.twitter.com/6lGveHjMmn
— Khushboo Mattoo (@MattLaemon) January 17, 2020
দুভাগে ভাগ রয়েছে রাজ্য। কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্ত স্বাগত জানিয়েছিলেন পণ্ডিতরা। এদিন টুইটারে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের একটাই স্বপ্ন,”হাম আয়েঙ্গে আপনে বতন।”
আরও পড়ুন: সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? জেনেনিন শরীরে সুগার বেড়ে যাওয়ার প্রধান লক্ষণগুলি
এদিন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান টুইট করেছিলেন,”কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সঙ্গে অবিচার হয়েছে। নিজের দেশেই তাঁরা শরণার্থী তাঁরা। তাঁদের স্বপ্নপূরণ করবে মোদী সরকার।”
As Kashmiri Pandits complete 30 years in exile this weekend, let our cry for justice be finally noticed. We have shown unimaginable resilience,
— Chandan Sadhu (@chandansadhu) January 17, 2020
and today we resolve to return home.
[Kashmiri Pandit friends: please record this video statement and put it up with #HumWapasAayenge pic.twitter.com/rUHTDlXLMZ
গত জুলাইয়ে রাজ্যসভায় অমিত শাহ রাজ্যসভায় আশ্বাস দিয়েছিলেন, কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকায় ফেরাত বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার। খীর ও ভবানী মন্দিরে পুজো দেবেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: ঘরের কাজের পাশাপাশি বাড়তি খরচ ছাড়াই একবার পুঁজি খাঁটিয়ে বারবার আয়, মধু চাষে
গত সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন মুলুকের হাউস্টনে দেখা করেছিলেন কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের জন্য তখন তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেনন তাঁরা।